কবিতায় আর কী লিখবো?
রাখইনে মুসলিম কষ্টের কথা,
নির্যাতনের বিভীষিকা, পশুর হিংস্রতা,
লিখার প্রতিটি শব্দের চেয়ে
অনেক বেশি ওদের নির্মমতা।
ওদের নিষ্ঠুরতার কাছে হার মেনেছে পশু,
ঐ পশুত্ব থেকে বাঁচতে পারেনি সদ্যোজাত
শিশু ও।
ওদের হিংস্রতায় খোদার আরশ কাঁপে
মায়ের সামনেই নিস্পাপ, শিশুদের হত্যা করছে,
গলা টিপে টিপে।
গর্ভবতী মায়ের গর্ভপাত হচ্ছে
পশুদের পায়ের আঘাতে,
এ হিংস্রতা চলছে শুধু, মা ও শিশুকে মারতে।
কবিতায় কি আর বলবো?
দুঃখের ঐ বাস্তবতা কিভাবে তুলে ধরবো?
বৃদ্ধের ঐ কষ্টের কথা কোথা থেকে যে বলি,
চোখের সামনেই চার ছেলেকে করলো ওরা গুলি
ঘরগুলি দিলো ওরা আগুনে পুড়িয়ে,
ছোট দুটো নাতিকে দিলো সেথায় ফেলিয়ে,
নিঃস্ব আমি, ফকির হলাম সবকিছু যে হারিয়ে।
ঘরের মহিলাদের ইজ্জত হনন করে,
জ্যান্ত পশুর মতো কুপিয়ে কুপিয়ে মেরে,
মৃতদেহের হাত-পা কেটে চিড়ে,
অবশেষে ওদের পোষা কুকুরদের দিলো বিলিয়ে।
কবিতায় কী আর তূলে ধরবো?
এর চেয়ে বাস্তব, ঐ হায়ানাদের কঠোরতা।
লেখনি থেমে যায়, লিখতে গিয়ে মর্মব্যথা।
ওদের ঝরে যাওয়া প্রতিটি রক্ত ফোঁটা
যেনো এক-একটি বেদনা, বিধুর কবিতা।
এক-একটি পরিবারের নির্যাতনের নির্মম কাহিনী তব্য,
এ যেনো মহাশ্মশান, এক মহাকাব্য।
এমন নির্যাতন, অত্যাচার করতে পারেনা কোন জাতি সভ্য,
জানা ছিলোনা মোর, বৌদ্ধরা হতে পারে এতোটা, নৃশংস, এতোটা জঘন্য, এতোটা অসভ্য।
কোথায় ওমর, চেঙ্গিস খান, কোথায় সাইফুল্লাহ?
মুসলমানদের আত্মচিৎকারে আকাশ-বাতাস করিছে আজি হল্লা।
মুসলিম অসহায়, খাচ্ছে মার শুধুই একেলা।
চালাও গুলি, করো পাল্টা হামলা।
কচুকাটা করো অত্যাচারী ঐ হায়ানাদের কাল্লা।
আর ঘুমিয়ে থেকোনা, আর নয় অবহেলা, বঙ্গবন্ধুর ডাকের মতো,
জাগো হে, বিশ্বমানবতা, ধ্বংস করো অন্যায়ের সব চালা।
জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও,
হায়নাদের নিশ্চিহ্ন করে দাও
চালিয়ে বীরের হামলা।
আমি মুসলিম, আমি কল্যান
তামাম বিশ্ব জুড়ে,
আমি ধ্বংস, আমি এটম
অন্যায়, জুলুম যে করে।
আমি ব্ল্যাকহোল, আমি ধূমকেতু
প্রতিশোধের শক্তি দেবো ছেড়ে
আমি বুলেট, যাবো বেরিয়ে
নরপশু দের কলিজা বিদীর্ণ করে।
আমি ভূমিকম্প, আমি সুনামী
আমি করিয়া কম্পন, প্রচণ্ড হুংকারে
করিবো বিনাশ-নিশ্চিহ বার্মার জালিমদেরে
আস্ত, জ্যান্ত ওদেরই ঘরের ভেতরে।
আমি প্রচণ্ড দাবদাহ, আমি চৈত্রের খরা
আমি তাপে ও দাবানলে পুড়িয়ে করি ছাই
যারা মুসলিম মা-বোনের ইজ্জত লুটেছে
একটা একটা করে সব শালারে চিতায় পুড়তে চাই।
মুসলিম ক্ষেপেছে ওরে হায়ানার দল,
তোদের আর রক্ষা নেই, পালাবি কোথায় বল?
আমি সাইক্লোন, আমি টর্ণেডো
আমি মাইন, আমি টর্পেডো।
আমি ঘূর্ণিঝড়ের মতো দিই সব ঘোরিয়ে
টর্ণেডোর মতো যাই সবি মারিয়ে।
শিশু নিধন কারিদের নিশ্চিহ্ন করিয়ে,
স্বৈরচারীদের চপল মালা দিয়ে,
টেনে হিচড়ে মসনদ থেকে দেই নামিয়ে।
আমি বিধাতার চোখ, তাঁরই রহমতের হাত
আমি মাড়িয়ে চলি অশুভ ঘাত-প্রতিঘাত,
আমি মুহূর্তেই করি সব লণ্ডভণ্ড,
আমি অন্যায়, অবিচার স্তব্দ করিয়া
স্থাপন করি ন্যায়দণ্ড।
আমি তাওহীদ করি পালন,
মোর হৃদয়ে নবীর মহব্বত,
তাঁরই ইশারায় তৈরি করি ক্ষত
আবার গড়ি সহজ পথ।
আমি বাঙালি, আমি মুসলমান
দেশ ও মা আমার প্রাণ।
মানবতা আমার গান।
বিশ্বের অসহায়, নিপীড়িত, অধিকার বন্চিত
মানুষগুলো আমার ভালোবাসার ধ্যান।
আমি শীত, আমি বর্ষা, আমি বসন্ত
আমি সবার মাঝে ছড়াই সুগন্ধ।
আমি আমার ভেতরে ফুল সৌরভ করি লালন
আমি ভ্রমর হয়ে গন্ধ নেই, মধু করি পান।
আমি বর্ষার পানি টলমল
ভরে দেই নদী-খাল,সাগর অতল।
আমি শ্রাবণের বরষণ, ঝর্ণার গান
আমি ডাকি সবেরে দিয়ে সত্যের আযান
গাহি আজি মানবতার গান,
আমি ধনি-গরিবের ভেদাভেদ করিয়া ম্লান,
উথোলিয়া উঠি ডাকিয়া বান।
বাঁধিতে ও রুধিতে জুলুমের ত্রাস
আঘাতে আঘাতে করি জর্জরিত
হয়ে ভয়ংকর জলোচ্ছ্বাস।
আমি শৈত্য-প্রবাহ, তুলি শীতের কাঁপন,
আমি আর্তের আপন, বেঈমানের দুশমন।
আমি হনন করিয়া কৃপনের ধন
অসহায়, দুস্থদের মাঝে করি বণ্টন।
আমি বিশ্ব রবের প্রতিনিধি, শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত
আমি সামনে চলি, নিয়ে তাঁরই রহমত।
আমি দেশ কাল পাত্র ভেদিয়া,
অত্যাচারির মসনদ ছেদিয়া,
শোষণ-বন্চনার শক্তি ছিড়িয়া,
অপশক্তি সব চুড়মার করিয়া,
শান্তির মলয়ে আমি, দেই ভরিয়া।
আমি হাঁসি, আমি কাঁন্না,
আমি সুখ ,আমি বেদনা।
আমি হাঁসি, সুখের হাঁসি,যখন দেখি
যুদ্ধে আহত, দুর্ভিক্ষে পতিত,
নির্যাতিত, অত্যাচারিত,
শিশুদের মুখে ফোটেছে হাঁসি।
আমি নয়ন জলে ভাসি, যখন দেখি,
আয়লান ও তোহিতোর মতো শতো শতো শিশু,
সাগর কিংবা নদীর তীরে যায় গো ভাসি।
আমি দুঃখের সাগরে ভাসি, যখন দেখি,
জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়ে
রোহিঙ্গা, ফিলিস্তিনরা তাদের জন্মভূমি থেকে হচ্ছে বিতাড়িত,
অসহায় মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে হচ্ছে বন্চিত।
আমাকে আঁকড়ে ধরে দুঃখের রশি,
ক্ষমতার বলে ঘর বাড়ি দেয় পুড়িয়ে,হয়ে
আগ্রাসী।
দু'চোখ মোর রক্তজলে ভাসে
দেখি যখন, এ হেনো বিপদে,
মুসলিম মোরা একজাতি হয়েও,
নেইকো ওদের পাশে।
চেয়ে দেখো ঐ রক্ত পিপাসুরা
রাক্ষুসে হাঁসি হাঁসে।
মুসলিম হয়েও এখনো মোরা
রয়েছি ঘরে বসে।
কোথায় মুসলিম শক্তিধর শাসকেরা
নিশ্চুপ হয়ে থাকা মহা মহা রাষ্ট্র,
ওদের পাশে কবে আর দাঁড়াবে?
বুকে জগদ্দল পাথর কষ্ট।
এক হও ছড়িয়ে থাকা মুসলিম বিশ্বের সব দল
এগিয়ে চলো, সামনের পানে নিয়ে ঈমানের বল ।
করো অতিক্রম আছে যতো ঘাত-প্রতিঘাত
নিশ্চিহৃ করে দাও নরপশুদের, রুখে দাঁড়াও, করো প্রতিবাদ।
রাখইনে মুসলিম কষ্টের কথা,
নির্যাতনের বিভীষিকা, পশুর হিংস্রতা,
লিখার প্রতিটি শব্দের চেয়ে
অনেক বেশি ওদের নির্মমতা।
ওদের নিষ্ঠুরতার কাছে হার মেনেছে পশু,
ঐ পশুত্ব থেকে বাঁচতে পারেনি সদ্যোজাত
শিশু ও।
ওদের হিংস্রতায় খোদার আরশ কাঁপে
মায়ের সামনেই নিস্পাপ, শিশুদের হত্যা করছে,
গলা টিপে টিপে।
গর্ভবতী মায়ের গর্ভপাত হচ্ছে
পশুদের পায়ের আঘাতে,
এ হিংস্রতা চলছে শুধু, মা ও শিশুকে মারতে।
কবিতায় কি আর বলবো?
দুঃখের ঐ বাস্তবতা কিভাবে তুলে ধরবো?
বৃদ্ধের ঐ কষ্টের কথা কোথা থেকে যে বলি,
চোখের সামনেই চার ছেলেকে করলো ওরা গুলি
ঘরগুলি দিলো ওরা আগুনে পুড়িয়ে,
ছোট দুটো নাতিকে দিলো সেথায় ফেলিয়ে,
নিঃস্ব আমি, ফকির হলাম সবকিছু যে হারিয়ে।
ঘরের মহিলাদের ইজ্জত হনন করে,
জ্যান্ত পশুর মতো কুপিয়ে কুপিয়ে মেরে,
মৃতদেহের হাত-পা কেটে চিড়ে,
অবশেষে ওদের পোষা কুকুরদের দিলো বিলিয়ে।
কবিতায় কী আর তূলে ধরবো?
এর চেয়ে বাস্তব, ঐ হায়ানাদের কঠোরতা।
লেখনি থেমে যায়, লিখতে গিয়ে মর্মব্যথা।
ওদের ঝরে যাওয়া প্রতিটি রক্ত ফোঁটা
যেনো এক-একটি বেদনা, বিধুর কবিতা।
এক-একটি পরিবারের নির্যাতনের নির্মম কাহিনী তব্য,
এ যেনো মহাশ্মশান, এক মহাকাব্য।
এমন নির্যাতন, অত্যাচার করতে পারেনা কোন জাতি সভ্য,
জানা ছিলোনা মোর, বৌদ্ধরা হতে পারে এতোটা, নৃশংস, এতোটা জঘন্য, এতোটা অসভ্য।
কোথায় ওমর, চেঙ্গিস খান, কোথায় সাইফুল্লাহ?
মুসলমানদের আত্মচিৎকারে আকাশ-বাতাস করিছে আজি হল্লা।
মুসলিম অসহায়, খাচ্ছে মার শুধুই একেলা।
চালাও গুলি, করো পাল্টা হামলা।
কচুকাটা করো অত্যাচারী ঐ হায়ানাদের কাল্লা।
আর ঘুমিয়ে থেকোনা, আর নয় অবহেলা, বঙ্গবন্ধুর ডাকের মতো,
জাগো হে, বিশ্বমানবতা, ধ্বংস করো অন্যায়ের সব চালা।
জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও,
হায়নাদের নিশ্চিহ্ন করে দাও
চালিয়ে বীরের হামলা।
আমি মুসলিম, আমি কল্যান
তামাম বিশ্ব জুড়ে,
আমি ধ্বংস, আমি এটম
অন্যায়, জুলুম যে করে।
আমি ব্ল্যাকহোল, আমি ধূমকেতু
প্রতিশোধের শক্তি দেবো ছেড়ে
আমি বুলেট, যাবো বেরিয়ে
নরপশু দের কলিজা বিদীর্ণ করে।
আমি ভূমিকম্প, আমি সুনামী
আমি করিয়া কম্পন, প্রচণ্ড হুংকারে
করিবো বিনাশ-নিশ্চিহ বার্মার জালিমদেরে
আস্ত, জ্যান্ত ওদেরই ঘরের ভেতরে।
আমি প্রচণ্ড দাবদাহ, আমি চৈত্রের খরা
আমি তাপে ও দাবানলে পুড়িয়ে করি ছাই
যারা মুসলিম মা-বোনের ইজ্জত লুটেছে
একটা একটা করে সব শালারে চিতায় পুড়তে চাই।
মুসলিম ক্ষেপেছে ওরে হায়ানার দল,
তোদের আর রক্ষা নেই, পালাবি কোথায় বল?
আমি সাইক্লোন, আমি টর্ণেডো
আমি মাইন, আমি টর্পেডো।
আমি ঘূর্ণিঝড়ের মতো দিই সব ঘোরিয়ে
টর্ণেডোর মতো যাই সবি মারিয়ে।
শিশু নিধন কারিদের নিশ্চিহ্ন করিয়ে,
স্বৈরচারীদের চপল মালা দিয়ে,
টেনে হিচড়ে মসনদ থেকে দেই নামিয়ে।
আমি বিধাতার চোখ, তাঁরই রহমতের হাত
আমি মাড়িয়ে চলি অশুভ ঘাত-প্রতিঘাত,
আমি মুহূর্তেই করি সব লণ্ডভণ্ড,
আমি অন্যায়, অবিচার স্তব্দ করিয়া
স্থাপন করি ন্যায়দণ্ড।
আমি তাওহীদ করি পালন,
মোর হৃদয়ে নবীর মহব্বত,
তাঁরই ইশারায় তৈরি করি ক্ষত
আবার গড়ি সহজ পথ।
আমি বাঙালি, আমি মুসলমান
দেশ ও মা আমার প্রাণ।
মানবতা আমার গান।
বিশ্বের অসহায়, নিপীড়িত, অধিকার বন্চিত
মানুষগুলো আমার ভালোবাসার ধ্যান।
আমি শীত, আমি বর্ষা, আমি বসন্ত
আমি সবার মাঝে ছড়াই সুগন্ধ।
আমি আমার ভেতরে ফুল সৌরভ করি লালন
আমি ভ্রমর হয়ে গন্ধ নেই, মধু করি পান।
আমি বর্ষার পানি টলমল
ভরে দেই নদী-খাল,সাগর অতল।
আমি শ্রাবণের বরষণ, ঝর্ণার গান
আমি ডাকি সবেরে দিয়ে সত্যের আযান
গাহি আজি মানবতার গান,
আমি ধনি-গরিবের ভেদাভেদ করিয়া ম্লান,
উথোলিয়া উঠি ডাকিয়া বান।
বাঁধিতে ও রুধিতে জুলুমের ত্রাস
আঘাতে আঘাতে করি জর্জরিত
হয়ে ভয়ংকর জলোচ্ছ্বাস।
আমি শৈত্য-প্রবাহ, তুলি শীতের কাঁপন,
আমি আর্তের আপন, বেঈমানের দুশমন।
আমি হনন করিয়া কৃপনের ধন
অসহায়, দুস্থদের মাঝে করি বণ্টন।
আমি বিশ্ব রবের প্রতিনিধি, শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত
আমি সামনে চলি, নিয়ে তাঁরই রহমত।
আমি দেশ কাল পাত্র ভেদিয়া,
অত্যাচারির মসনদ ছেদিয়া,
শোষণ-বন্চনার শক্তি ছিড়িয়া,
অপশক্তি সব চুড়মার করিয়া,
শান্তির মলয়ে আমি, দেই ভরিয়া।
আমি হাঁসি, আমি কাঁন্না,
আমি সুখ ,আমি বেদনা।
আমি হাঁসি, সুখের হাঁসি,যখন দেখি
যুদ্ধে আহত, দুর্ভিক্ষে পতিত,
নির্যাতিত, অত্যাচারিত,
শিশুদের মুখে ফোটেছে হাঁসি।
আমি নয়ন জলে ভাসি, যখন দেখি,
আয়লান ও তোহিতোর মতো শতো শতো শিশু,
সাগর কিংবা নদীর তীরে যায় গো ভাসি।
আমি দুঃখের সাগরে ভাসি, যখন দেখি,
জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়ে
রোহিঙ্গা, ফিলিস্তিনরা তাদের জন্মভূমি থেকে হচ্ছে বিতাড়িত,
অসহায় মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে হচ্ছে বন্চিত।
আমাকে আঁকড়ে ধরে দুঃখের রশি,
ক্ষমতার বলে ঘর বাড়ি দেয় পুড়িয়ে,হয়ে
আগ্রাসী।
দু'চোখ মোর রক্তজলে ভাসে
দেখি যখন, এ হেনো বিপদে,
মুসলিম মোরা একজাতি হয়েও,
নেইকো ওদের পাশে।
চেয়ে দেখো ঐ রক্ত পিপাসুরা
রাক্ষুসে হাঁসি হাঁসে।
মুসলিম হয়েও এখনো মোরা
রয়েছি ঘরে বসে।
কোথায় মুসলিম শক্তিধর শাসকেরা
নিশ্চুপ হয়ে থাকা মহা মহা রাষ্ট্র,
ওদের পাশে কবে আর দাঁড়াবে?
বুকে জগদ্দল পাথর কষ্ট।
এক হও ছড়িয়ে থাকা মুসলিম বিশ্বের সব দল
এগিয়ে চলো, সামনের পানে নিয়ে ঈমানের বল ।
করো অতিক্রম আছে যতো ঘাত-প্রতিঘাত
নিশ্চিহৃ করে দাও নরপশুদের, রুখে দাঁড়াও, করো প্রতিবাদ।
Comments